Food Allergy: সাম্প্রতিককালে, খাবারে অ্যালার্জির ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। খাবারে অ্যালার্জি বিভিন্ন রকমের হতে পারে, যেমন: খাদ্য এলার্জি, ঔষধ এলার্জি, ধুলো এলার্জি, পোকামাকড়ের কামড়ের এলার্জি ইত্যাদি। খাবারে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি হালকা থেকে গুরুতর হতে পারে।
Food Allergy -কারণ :
খাবারে অ্যালার্জির কারণ এখনও সম্পূর্ণভাবে জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হয় যে, জিনগত এবং পরিবেশগত কারণ খাবারে অ্যালার্জির জন্য দায়ী।
লক্ষণ :
খাবারে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি বিভিন্ন রকমের হতে পারে। তবে কিছু সাধারণ লক্ষণ হলো :
- ত্বকের ফুলে যাওয়া
- চুলকানি
- হাঁচি
- কাশি
- শ্বাসকষ্ট
- বমি বমি ভাব
- পেট খারাপ
প্রভাব :
খাবারে অ্যালার্জি শুধুমাত্র শারীরিক অসুস্থতা সৃষ্টি করে না, বরং মানসিক চাপও তৈরি করে। খাবারে অ্যালার্জির কারণে স্কুল, কলেজ, অফিসে অনুপস্থিত থাকতে হয়। এছাড়াও, খাবারে অ্যালার্জির চিকিৎসার জন্য অনেক খরচ করতে হয়।
প্রতিকার :
খাবারে অ্যালার্জির সম্পূর্ণ নিরাময় এখনও সম্ভব হয়নি। তবে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করে খাবারে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
- এলার্জেন এড়ানো : খাবারে অ্যালার্জির প্রথম এবং প্রধান প্রতিকার হলো এলার্জেন এড়ানো।
- ওষুধ : খাবারে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন রকমের ওষুধ পাওয়া যায়।
- অ্যালার্জি থেরাপি : অ্যালার্জি থেরাপির মাধ্যমে খাবারে অ্যালার্জির বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়।
সচেতনতা বৃদ্ধি :
খাবারে অ্যালার্জি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা খুবই জরুরি। খাবারে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি সম্পর্কে জানা এবং দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
উপসংহার :
খাবারে অ্যালার্জি একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা। খাবারে অ্যালার্জির লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
খাবারে অ্যালার্জি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :
- খাবারে অ্যালার্জি শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, তবে প্রাপ্তবয়স্কদেরও হতে পারে।
- খাবারে অ্যালার্জি যেকোনো বয়সে শুরু হতে পারে।
- খাবারে অ্যালার্জি একটি দীর্ঘ
আরো পড়ুন: Electricity bill – কড়া শীতেও বিদ্যুতের বিল থাকবে নিয়ন্ত্রণে !!