Positive বার্তা (বাংলা)

A teamwork initiative of Enthusiastic people using Social Media Platforms

Homeস্বাস্থ্যVitamin D -মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিন প্রয়োজনীয়তা।

Vitamin D -মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিন প্রয়োজনীয়তা।

Vitamin D -মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিন প্রয়োজনীয়তা।

Vitamin D: ভিটামিন ডি একটি অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটিকে সানশাইন ভিটামিনও বলা হয় কারণ সূর্যের আলো থেকে শরীরে Vitamin-D তৈরি হয়। ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য, পেশীর কার্যকারিতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, এবং আরও অনেক কিছুর জন্য প্রয়োজনীয়।

Vitamin-D এর কাজ :

  • হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে, যা হাড়ের গঠন এবং শক্তির জন্য প্রয়োজনীয়। ভিটামিন ডি-এর অভাবে হাড় নরম এবং দুর্বল হয়ে যেতে পারে, যা অস্টিওম্যালাসিয়া এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের কারণ হতে পারে।
  • পেশীর কার্যকারিতা উন্নত করে। ভিটামিন ডি পেশীর সংকোচন এবং শিথিলনে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি-এর অভাবে পেশী দুর্বলতা, ক্লান্তি, এবং ব্যথা হতে পারে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি-এর অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে, যা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।

 অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

হাড়ের স্বাস্থ্য: ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে, যা হাড়ের বৃদ্ধি এবং শক্তির জন্য প্রয়োজনীয়। ভিটামিন ডি-র অভাব রিকেট, অস্টিওম্যালেসিয়া এবং অস্টিওপোরোসিস সহ হাড়ের সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।

পেশী স্বাস্থ্য: ভিটামিন ডি পেশী সংকোচন এবং শক্তির জন্য প্রয়োজনীয়। ভিটামিন ডি-র অভাব পেশী দুর্বলতা এবং ক্লান্তির ঝুঁকি বাড়ায়।

ইমিউন সিস্টেম স্বাস্থ্য: ভিটামিন ডি ইমিউন সিস্টেম ফাংশনকে সমর্থন করতে পারে। ভিটামিন ডি-র অভাব সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে ভিটামিন ডি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে। তবে, এই ক্ষেত্রে আরও গবেষণা প্রয়োজন।

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য: ভিটামিন ডি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। ভিটামিন ডি-র অভাব আলঝাইমার রোগ এবং অন্যান্য মস্তিষ্কের রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

ভিটামিন ডিএর উৎস :

এর প্রধান উৎস হল সূর্যের আলো। সূর্যের আলো থেকে প্রতিদিন ১৫-৩০ মিনিট ত্বককে সরাসরি উন্মুক্ত করলে শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি তৈরি হয়। তবে, শীতকালে, মেঘলা আবহাওয়ায়, বা অল্প বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া কঠিন হতে পারে।

অন্যান্য উৎসগুলি হল:

  • মাছ: সামুদ্রিক মাছগুলি ভিটামিন ডি-এর একটি ভালো উৎস। টুনা, সালমন, ম্যাকারেল, এবং সারডিন ভিটামিন ডি-এর সমৃদ্ধ উৎস।
  • ডিম: ডিমের কুসুম ভিটামিন ডি-এর একটি ভালো উৎস।
  • মাশরুম: কিছু মাশরুম ভিটামিন ডি-এর একটি ভালো উৎস।
  • দুগ্ধজাত খাবার: দুধ, দই, এবং পনির ভিটামিন ডি-এর একটি ভালো উৎস। তবে, অনেক দেশে দুগ্ধজাত খাবারে ভিটামিন ডি যুক্ত করা হয়।
ভিটামিন ডিএর অভাব :

এর অভাব একটি সাধারণ সমস্যা। বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষের শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে হাড়ের সমস্যা, পেশী দুর্বলতা, ক্লান্তি, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।

ভিটামিন ডিএর অভাব নির্ণয় :

ভিটামিন ডি-এর অভাব নির্ণয়ের জন্য রক্ত পরীক্ষা করা হয়। রক্ত পরীক্ষায় ভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরিমাপ করা হয়।

আরো পড়ুন: Height decreases : বয়স বাড়লে উচ্চতা কমে যায়?

Join Our WhatsApp Group For New Update
RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

spot_img

সবচেয়ে জনপ্রিয়