“Positive Barta”‘s unique initiative: বীরভূম জেলার এক অসাধারণ প্রয়াস “পজিটিভ বার্তা”। এই উদ্যোগটি সম্প্রতি ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের স্বীকৃতি লাভ করেছে, যা সমাজের জন্য একটি অত্যন্ত ইতিবাচক বার্তা বহন করে। “পজিটিভ বার্তা”র মূল লক্ষ্য হলো সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা গড়ে তোলা, বিশেষ করে শিশুদের মনে ইতিবাচক ভাবনা তৈরি করা।
কীভাবে শুরু:
“পজিটিভ বার্তা”র যাত্রা শুরু হয়েছিল ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। ফেসবুক ও ইউটিউবে ইতিবাচক সংবাদ ও বার্তা প্রচারের মাধ্যমে এই উদ্যোগটি ক্রমশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। পরবর্তীতে কেবল নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও এর সম্প্রচার শুরু হয়, যা আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করে।
ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের স্বীকৃতি:
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি “পজিটিভ বার্তা”র কর্ণধার ড. মলয় পীটকে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের পক্ষ থেকে চিঠি দিয়ে এই স্বীকৃতির কথা জানানো হয়। “আই বি আর অ্যাচিভার” হিসেবে এই স্বীকৃতি “পজিটিভ বার্তা”র প্রচেষ্টাকে আরও উৎসাহিত করেছে।
ড. মলয় পীটের প্রতিক্রিয়া:
ড. মলয় পীট জানান, “মানুষের মধ্যে জন্মগতভাবে ভালো চিন্তা থাকে, কিন্তু সামাজিক কারণে নেতিবাচক ভাবনা মনের মধ্যে গেঁথে যায়। আমরা ‘পজেটিভ বার্তা’র মাধ্যমে ইতিবাচক সংবাদ পরিবেশন করে মানুষের মনের সদর্থক ভাবনাকে জাগরিত করার চেষ্টা করছি।”
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
“পজিটিভ বার্তা”র ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আরও বিস্তৃত। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এর সম্প্রচার শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। সেখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে ভারতীয় সংস্কৃতি, জীবনবোধ ও দর্শন বিশ্বের কাছে তুলে ধরা হবে।
স্বীকৃতির গুরুত্ব:
ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের এই স্বীকৃতি “পজিটিভ বার্তা”র ইতিবাচক ভাবনা গড়ে তোলার কাজে আরও উৎসাহ জোগাবে। এই স্বীকৃতি তাদের আগামী দিনের পথচলায় অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
এই অনন্য উদ্যোগটি সমাজের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে এবং ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সহায়ক হবে।
আরও পড়ুন: মিগিঙ্গো দ্বীপ: পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দ্বীপের বিস্ময়কর জীবন
Official Website: LINK
[…] […]