Flying taxi: ফ্লাইং ট্যাক্সি, যা eVTOL (Electric Vertical Take-Off and Landing) নামেও পরিচিত, একটি উদীয়মান প্রযুক্তি যা যানবাহনের ভবিষ্যতকে রূপান্তর করার সম্ভাবনা রাখে। ঐতিহ্যবাহী ট্যাক্সির চেয়ে, eVTOL গুলি উলম্বভাবে উড্ডয়ন ও অবতরণ করতে পারে, যার ফলে যানজট এড়ানো এবং দ্রুত ও সুবিধাজনক ভ্রমণ প্রদান করা সম্ভব হয়।
সত্য চক্রবর্তীর আবিষ্কার:
সত্য চক্রবর্তী, একজন বাঙালি উদ্ভাবক, eVTOL প্রযুক্তিতে একজন অগ্রণী ব্যক্তিত্ব। তিনি ‘ভার্টিকাল টেক–অফ অ্যান্ড ল্যান্ডিং ইলেকট্রিক অ্যাক্টুয়েটেড রোটারক্রাফ্ট‘ নামক একটি নকশা তৈরি করেছেন যা eVTOL বিমানের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
নকশার বৈশিষ্ট্য:
- বহু–রোটর ডিজাইন:উলম্ব উড্ডয়ন ও অবতরণের জন্য স্থিতিশীলতা ও নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে।
- ইলেকট্রিক প্রোপেলার:পরিবেশবান্ধব ও কম শব্দযুক্ত।
- অটোপাইলট সিস্টেম:নিরাপদ ও স্বয়ংক্রিয় উড্ডয়ন সম্ভব করে।
সম্ভাব্য প্রভাব:
- যানজট হ্রাস:eVTOL গুলি আকাশে যানবাহন চলাচলের মাধ্যমে যানজট কমাতে পারে।
- দ্রুত ভ্রমণ:ঐতিহ্যবাহী যানবাহনের তুলনায় দ্রুত গতিতে যাত্রা সম্পন্ন করা সম্ভব।
- দূরবর্তী এলাকায় সংযোগ:দুর্গম এলাকায় যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়ন।
- পরিবেশগত সুবিধা:ইলেকট্রিক প্রোপেলার ব্যবহারের ফলে বায়ু দূষণ কম হবে।
চ্যালেঞ্জ:
- প্রযুক্তিগত উন্নয়ন:eVTOL গুলির নিরাপত্তা, কর্মক্ষমতা ও দূরত্ব বৃদ্ধির জন্য প্রযুক্তিগত উন্নয়ন প্রয়োজন।
- আইনি ও নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা:eVTOL গুলির পরিচালনার জন্য নতুন আইন ও নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা প্রণয়ন করা।
- অবকাঠামোগত উন্নয়ন:eVTOL গুলির জন্য বিশেষ টেক-অফ ও ল্যান্ডিং প্যাড তৈরি করা।
- জনসাধারণের মেনে নেওয়া:নতুন প্রযুক্তি গ্রহণের জন্য জনসাধারণকে উৎসাহিত করা।
উপসংহার:
ফ্লাইং ট্যাক্সি প্রযুক্তিতে সত্য চক্রবর্তীর অবদান গুরুত্বপূর্ণ। Flying taxi
আরও পড়ুন: Advance Tax | অ্যাডভান্স ট্যাক্স পেমেন্ট: সুবিধা ও অসুবিধা