শুধুমাত্র এক মাসের মধ্যেই ২৭২ জন মহিলা এগিয়ে এসেছেন তাদের নিজস্ব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য। ‘সচেতনতা’ এবং ‘সঠিক সিদ্ধান্ত’ এই দুই মন্ত্রেই এই সংখ্যা হাজার ছুঁয়ে ফেলার সময়ের অপেক্ষা। মহিলাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও অংশীদারিত্বেই গড়ে উঠবে প্রস্তাবিত “শান্তিনিকেতন স্বাস্থ্য উপনগরী”। এই উপনগরীতে বিভিন্ন ব্যবসায়িক ও পরিষেবা প্রতিষ্ঠান তৈরি হবে। যেখানে মহিলারা স্বাধীনভাবে নিজেদের ও পরবর্তী প্রজন্মের জন্য বহুমুখী কর্মসংস্থানের সুযোগ গড়ে তুলতে পারবেন।
‘শান্তিনিকেতন স্বাস্থ্য উপনগরী’র উদ্দেশ্য,
পরিকল্পনা ও রূপায়নে মহিলাদের ভূমিকা কী হবে? এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য রবিবার বিকেলে শান্তিনিকেতন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সভাকক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল। এই আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শান্তিনিকেতন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সভাপতি মলয় পীট, নীতু বিশ্বাস, প্রীতম হালদার, শেখ সাজাহান মল্লিক সহ আরও অনেকে।
আলোচনা সভায় মহিলারা যা বললেন:
- আত্মনির্ভরতা: মহিলারা বলেন, ‘শান্তিনিকেতন স্বাস্থ্য উপনগরী’ তাদের আত্মনির্ভর হতে সাহায্য করবে। এই প্রকল্প তাদের নিজেদের ও তাদের পরিবারের জন্য আর্থিক সুরক্ষা প্রদান করবে।
- কর্মসংস্থানের সুযোগ: মহিলারা আরও বলেন, এই প্রকল্প তাদের এলাকায় কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করবে। বিশেষ করে, যারা উচ্চশিক্ষিত নন তাদের জন্য।
- সামাজিক উন্নয়ন: মহিলাদের বিশ্বাস, ‘শান্তিনিকেতন স্বাস্থ্য উপনগরী’ তাদের এলাকার সামাজিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সকলের কাছে পৌঁছাবে।
শান্তিনিকেতন স্বাস্থ্য উপনগরী’ সম্পর্কে:
‘শান্তিনিকেতন স্বাস্থ্য উপনগরী’ হলো একটি প্রস্তাবিত প্রকল্প যা শান্তিনিকেতনে একটি আধুনিক ও উন্নত স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র তৈরি করবে। এই কেন্দ্রে বিভিন্ন ধরণের চিকিৎসা পরিষেবা, শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়িক সুযোগ থাকবে।